আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের যশোর অফিস নিয়ে মাদক ব্যবসায়ী ও প্রভাবশালিরা ষড়যন্ত্র করছে বলে অভিযোগ করেছেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। যশোর শহরের মুজিব সড়ক রেলগেটে অবস্থিত মানবাধিকার সংগঠনটির কার্যালয়। প্রতিষ্ঠানটির যশোরে দায়িত্বে রয়েছেন তরুণ রাজনীতিবিদ ও সংগঠনের কেন্দ্রীয় সহ নির্বাহী পরিচালক মনোয়ার হোসেন জনি।
মনোয়ার হোসেন জনি বলেন, রায়পাড়া রেলগেট এলাকাটি অনেকটা অবহেলিত। এক সময় এই এলাকায় মাদক কারবারি, মাস্তান ও প্রভাবশালীদের ভয়ে সাধারণ মানুষ মুখ খুলতে পারতো না। প্রতি পদে সাধারণ মানুষ অযথা হয়রানির শিকার হোত। এই দশা থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিতে এবং মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের যশোর কার্যালয় এখানে স্থাপন করা হয়েছে।
জনি দাবি করেন, বর্তমানে এই এলাকায় সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের গডফাদাররা অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তারা আইন ও মানবাধিকার সুরক্ষা ফাউন্ডেশন এবং আমাকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করছে, অপপ্রচার করছে। অথচ এই সংগঠনের সাথে প্রতিষ্ঠিত সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক, আইনজীবী, ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদসহ নানা পেশার মানুষ জড়িত আছেন।
মনোয়ার হোসেন জনি জানান, তিনি যশোর, সাতক্ষীরা, পঞ্চগড়ে কয়েকটি সাহিত্য পদক অর্জন করেছে। সে যশোর চেম্বার আফ কমার্স এর সদস্য, যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের রোগী কল্যাণ সমিতির দাতা সদস্য ও পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটির কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে সুনামের সাথে কর্মকান্ড চালিয়ে আসছে। এছাড়া সে আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগে ৬নং ওয়ার্ডের সাবেক আহ্বায়ক ও শহর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সহ বিভিন্ন পদে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তার বিরুদ্ধে কোন অসামাজিক কর্মকান্ডের অভিযোগ নেই।