এই খবরে বলা হয়েছে, কিছু বিষয়ে ঐকমত্য থাকলেও ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নতুন নতুন দাবি হাজির করছে, আর এসব দাবি কোনও আলোচনা বা কথাবার্তা ছাড়াই আসছে বলে মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা সরকারেও আছেন, তাই তাদের এসব দাবির প্রতি সরকারের সমর্থন আছে কি না সে বিষয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তারা।
শুধু তাই নয়, কোনও কিছু চাপিয়ে দেয়ার চেষ্টা করলে ‘অর্জন বিসর্জনে’ পরিণত হতে পারে বলেও মনে করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “সংস্কারের জন্য সরকার ১০টা কমিশন গঠন করেছে। ৯০ দিনের মধ্যে তাদের প্রতিবেদন আসবে। কিন্তু কমিশনগুলোর কার্যকালীন সময়ের মধ্যেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নতুন নতুন দাবি উপস্থাপন করছে।”
“তাদের দাবির সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকার বা কমিশনের দাবি এক কি না, তা আমরা জানি না। এগুলো পরিষ্কার করতে হবে। কারণ এই দাবিগুলো সংস্কারের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, “বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ বিভিন্ন মহল থেকে নতুন নতুন ইস্যু সামনে নিয়ে আসায় গোটা সংস্কার এজেন্ডা এই মুহূর্তে অনেকটা পেছনে পড়ে গেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধিরা সরকারের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছেন। সে কারণে তাদের তোলা ইস্যুর পেছনে সরকারের সম্মতি বা সমর্থন আছে কি না, এই প্রশ্ন জোরালোভাবে দেখা দিয়েছে।”
বিশেষ করে রাজনৈতিক বিবেচনায় কাউকে লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষায় কোনও ‘বিশেষ সুবিধা’ দেওয়া হয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হবে। তথ্য যাচাইয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সরকারি কর্ম কমিশনকেই (পিএসসি)। তারা এরই মধ্যে এ বিষয়ে কাজও শুরু করেছে।
নতুন করে তথ্য যাচাইয়ের খবরে উৎকণ্ঠায় আছেন ৪৩তম বিসিএস টপকে যাওয়া দুই হাজার ৬৪ প্রার্থী। সর্বশেষ তিন বিসিএস, অর্থাৎ ৪৪ থেকে ৪৬তমের প্রিলিমিনারি, লিখিত বা মৌখিক পরীক্ষা দিয়ে অপেক্ষায় থাকা প্রার্থীদের মনেও ভর করেছে হতাশা।
এর বাইরে আরও ছয়টি বিসিএসের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়া পুলিশ ক্যাডারের কর্মকর্তাদের আট ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে তা যাচাইয়ের কাজও শুরু হয়েছে। বিসিএসের সেই ব্যাচগুলো হলো– ২৮, ৩৫, ৩৬, ৩৭, ৪০ ও ৪১তম।
এতে বলা হয়েছে, ব্রিটিশ গণমাধ্যম ফিন্যানশিয়াল টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন যে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা গত ১৫ বছরেরও বেশি সময়ের শাসনামলে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত থেকে ১৭ বিলিয়ন বা এক হাজার ৭০০ কোটি ডলারের সমপরিমাণ অর্থ সরিয়েছে। এর মাঝে এস আলম-ই নিয়েছে ১০ বিলিয়ন ডলার।
গভর্নর বলেন, এস আলমকে একাধিক ব্যাংক দখলে সহায়তা করেছিলো ডিজিএফআই।
“যেকোনও বৈশ্বিক মানদণ্ডে এটি সবচেয়ে বড় এবং সর্বোচ্চ ব্যাংক ডাকাতি। এই মাত্রায় ব্যাংক ডাকাতি অন্য কোথাও হয়নি। এখানে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ছিল এবং গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা [ব্যাংকের সাবেক প্রধান নির্বাহীদের] মাথায় বন্দুক না ঠেকালে এটা হতে পারত না,” বলে মন্তব্য করেন ড. আহসান মনসুর।
আ.লীগকে রাজনীতির বাইরে রাখতে রিট— দৈনিক প্রথম আলো’র প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হয়েছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ ও তাদের কিছু মিত্র দলকে রাজনীতির বাইরে রাখতে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তিন নেতা। এছাড়া ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনকে অবৈধ ঘোষণার আবেদনও জানিয়েছেন তারা।
এ বিষয়ে হাইকোর্টে দুটি পৃথক রিট আবেদন করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা সারজিস আলম, আবুল হাসনাত (হাসনাত আবদুল্লাহ) ও হাসিবুল ইসলাম।
একটি রিটে আওয়ামী লীগসহ ১১টি দলকে কোনও রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালানোর অনুমতি না দিতে অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
আওয়ামী লীগ ছাড়া অন্য যে ১০টি দলকে রাজনীতির বাইরে রাখার জন্য রিট করা হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে— জাতীয় পার্টি (এরশাদ), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), জাতীয় পার্টি (মঞ্জু), বাংলাদেশ তরীকত ফেডারেশন, গণতন্ত্রী দল, কমিউনিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, মার্ক্সিস্ট-লেনিনিস্ট (বড়ুয়া) ও সোশ্যালিস্ট পার্টি অব বাংলাদেশ।
জনমানুষের তিন চাওয়া— মানবজমিন পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এখানে বলা হচ্ছে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের তিন মাস হয়ে যাচ্ছে।
এই প্রতিবেদনের জন্য সরকারের কার্যক্রম ও সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সাধারণ মানুষের মতামত জানার চেষ্টা করেছে মানবজমিন। ঢাকার বিভিন্ন এলাকার নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতিক্রিয়ায় উঠে এসেছে নানা বিষয়।
বলা হচ্ছে— দ্রব্যমূল্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও নির্বাচন; এই তিনটি বিষয় নিয়ে বেশি আলোচনা করেছেন এবং সরকারের মেয়াদ নিয়েও কথা বলেছেন কেউ কেউ।
তাদের মতে সরকার সবেমাত্র দায়িত্ব নিয়েছে। অনেকের মধ্যে তাড়াহুড়ো দেখা যাচ্ছে। সমস্যা সমাধানে সরকারকে একটু সময় দেয়া দরকার। অনেকে আবার এও বলছেন, শুরু থেকে সরকার আরও কিছু উদ্যোগ নিলে পরিস্থিতির আরও উন্নতি হতে পারতো।
GDP growth lowest in five years— দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রথম পাতার এই শিরোনামে বলা হয়েছে, ২০২৩-২০২৪ অর্থবছরের চতুর্থ ও শেষ প্রান্তিকের ত্রৈমাসিক মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৩ দশমিক ৯১ শতাংশ।
২০২২-২০২৩ অর্থবছরের চতুর্থ প্রান্তিকের চেয়ে তা অনেক কমেছে। ওই সময় তা ছিল ছয় দশমিক ৮৮ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) শেষ প্রান্তিকের প্রতিবেদনে এই তথ্য গতকাল সোমবার প্রকাশ করেছে।
সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম)– এর নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান বলেন, কম প্রবৃদ্ধির একটি কারণ হতে পারে যে বিবিএস আগের মতো তথ্যে রদবদল করেনি।
গত দুই বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির মুখোমুখি হয়েছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে গেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “এমন এক সময়ে এই অর্থনীতি কম প্রবৃদ্ধির সম্মুখীন হয়েছিল, যখন দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি শান্ত ছিল।”
শীতের তিন মাসে বাড়ে স্বর্ণ চোরাচালান— এটি বণিক বার্তা পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, স্বর্ণের আন্তর্জাতিক বাজারে দ্বিতীয় বৃহত্তম ভোক্তা দেশ ভারতে স্বর্ণের বার্ষিক চাহিদা অন্তত এক হাজার টন।
বিশেষ করে বিয়েসহ নানা উৎসবের মৌসুম হওয়ায় শীতকালে সবচেয়ে বেশি স্বর্ণের চাহিদা তৈরি হয়। কিন্তু উচ্চ মাত্রায় শুল্ক আরোপিত থাকায় এ চাহিদা পূরণের জন্য দেশটির ব্যবসায়ীদের বৈধপথে স্বর্ণ আমদানিতে খরচ পড়ে অনেক বেশি।
এ কারণে বিশ্বব্যাপী পাচারকৃত স্বর্ণের বৃহত্তম গন্তব্য হয়ে উঠেছে ভারত, যার বেশির ভাগই প্রবেশ করে বছরের শেষ তিন মাস অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর তথা শীতকালে।
ভারতীয় শুল্ক গোয়েন্দা সংস্থা ডিরেক্টরেট রেভিনিউ ইন্টেলিজেন্সের তথ্য বিশ্লেষণের ভিত্তিতে পরিচালিত ‘গোল্ড স্মাগলিং ইন ইন্ডিয়া অ্যান্ড ইটস ইফেক্ট অন দ্য বুলিয়ন ইন্ডাস্ট্রি’ শীর্ষক এক গবেষণায়ও এ তথ্য উঠে এসেছে এবং এ পর্যবেক্ষণের সঙ্গে একমত পোষণ করছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদস্যরাও।
তাদের ভাষ্যমতে, শীতকালে সীমান্ত এলাকায় কুয়াশা বেশি থাকার কারণে চোরাকারবারিরা এর সুবিধা নিতে বেশি তৎপর হয়ে ওঠে। আবার এ কুয়াশার কারণেই শীতে পাচারের সময় স্বর্ণ জব্দের পরিমাণও কমে যায়।
এখনও ইভিএম’র কারিগরি স্বত্ব বুঝে পায়নি ইসি— এটি যুগান্তর পত্রিকার প্রধান শিরোনাম। এখানে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বহুল আলোচিত-সমালোচিত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনের (ইভিএম) কারিগরি স্বত্ব এখনও বুঝে পায়নি নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
চলতি বছরের ৩০শে জুন প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং ইভিএম সংগ্রহ চুক্তিতেও অস্পষ্টতা থাকায় দেড় লাখ ইভিএম, এসব মেশিনের কারিগরি ডকুমেন্টস এবং প্রকল্পের আওতায় কেনা মালামাল বুঝে পেতে জটিলতার মধ্যে পড়েছে কমিশন সচিবালয়।
ইভিএম’র সফটওয়্যারের আনএনক্রিপটেড সোর্সকোড ও আর্কিটেকচার, ডাটাবেজ আর্কিটেকচার, ডকুমেন্টেশনসহ কারিগরি সবকিছুই বুঝিয়ে দিতে প্রকল্প ও সরবরাহকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সম্প্রতি নির্দেশনা দিয়েছে ইসি।
পাশাপাশি ওইসব মালামাল বুঝে নেওয়ার জন্য ব্যয় না বাড়িয়ে শুধু মেয়াদ বাড়াতে পরিকল্পনা কমিশনকে অনুরোধ জানিয়ে আসছে ইসি।
প্রশাসনে পদোন্নতির হাওয়া এসএসবির টেবিলে ৮৫০ নথি— কালের কণ্ঠ পত্রিকার প্রথম পাতার এই শিরোনামে বলা হয়েছে, জনপ্রশাসনের দুই স্তরে ফের পদোন্নতির তোড়জোড় শুরু হয়েছে। এ দফায় উপসচিব থেকে যুগ্ম সচিব পদে এবং সিনিয়র সহকারী সচিব থেকে উপসচিব হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে।
পদোন্নতির সুপারিশ করতে আগামী মাসেই সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের (এসএসবি) বৈঠক শুরু হবে বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানতে পেরেছে কালের কণ্ঠ।
সূত্র মতে, যুগ্ম সচিব পদে বিসিএস ২৪তম ব্যাচ এবং উপসচিব পদে ৩০তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের নিয়মিত ব্যাচ হিসেবে গণ্য করতে যাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
পদোন্নতির তালিকা তৈরি করতে কমবেশি ৬০০ কর্মকর্তার প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করবেন এসএসবি সদস্যরা। এ ছাড়া আগের বঞ্চিত অন্তত আড়াই শ কর্মকর্তার তথ্য-উপাত্তও যাচাই করা হবে। ফলে এই মুহূর্তে এসএসবির টেবিলে আছে অন্তত ৮৫০ কর্মকর্তার নথি।
শুরুতে দেরি, শেষ নিয়ে শঙ্কা— আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, বছরের প্রথম দিনে শিক্ষার্থীদের নতুন বই দিতে হলে এ সময়ের মধ্যে ছাপানোর কাজ এবং পাঠানো সম্পন্ন করতে হবে বিনা মূল্যের ৪০ কোটির বেশি পাঠ্যবই।
অথচ এখনও চলছে বই ছাপার দরপত্র প্রক্রিয়া, পাণ্ডুলিপি সংশোধন ও পরিমার্জনের কাজ। কিছু বইয়ের প্রচ্ছদে ও কিছু বইয়ের ভেতরে জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের গ্রাফিতি (দেয়ালচিত্র) যুক্ত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, দুই মাসে ৪০ কোটির বেশি পাঠ্যবই ছাপানোর সক্ষমতা দেশের মুদ্রণ ব্যবসায়ীদের নেই। এছাড়া এই সময়ে চাহিদামতো মানের এত কাগজ পাওয়া নিয়েও সংকট হতে পারে। তাই পহেলা জানুয়ারির আগে সব বই মাঠপর্যায়ে পৌঁছানো ও বিতরণ নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) কর্মকর্তারা বলেছেন– শিক্ষাবর্ষের শেষ প্রান্তে নতুন শিক্ষাক্রম বাতিল, পাঠ্যপুস্তকের ছবি ও বিষয়বস্তু পরিমার্জন ও সংশোধন এবং সরকার পরিবর্তনের পর প্রশাসনে রদবদলের কারণে পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ অনুমোদনে দেরি হচ্ছে।
একইসঙ্গে, ‘প্রায় ধ্বংসস্তূপে’ পরিণত হওয়া গণভবনকে ‘জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের জাদুঘর বানানোর কাজে গতি আনতে উপদেষ্টাদের নির্দেশনা দেন তিনি।
গতকাল সোমবার গণভবন পরিদর্শন করে মুহাম্মদ ইউনূস এই নির্দেশ দিয়েছেন বলে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে জানানো হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস উপদেষ্টাদের বলেন, বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাদুঘরের জন্য প্রস্তাব চূড়ান্ত করতে হবে।
গণভবনের ধ্বংসাবশেষ পরিদর্শনকালে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “তার (শেখ হাসিনা) দুঃশাসনের স্মৃতি এবং জনগণ যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিল, যখন তারা তাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করেছিল, সেসব জাদুঘরের রাখা উচিত হবে।”