ঢাকার জলাবদ্ধতা নিয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘ঢাকার দুই মেয়রের ওয়াদার ভরাডুবি’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ঝুম বৃষ্টি হলেও ঢাকার সড়ক অলিগলিতে পানি ঢুকবে না, ঢাকার দুই মেয়র এমন স্বপ্ন দেখালেও গেল শুক্রবারের বৃষ্টিতে পুরো ঢাকা কম বেশি তলিয়ে যায়।
নগরজুড়ে ছিল কোথাও হাটু পানি, কোথাও কোমর কিংবা বুক পানি। এর আগে ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে রাজধানী ঢাকার প্রায় একই হাল হয়েছিল।
বৃষ্টি থামার ৩৬ ঘণ্টা পরও ঢাকার শান্তিনগর, নিউমার্কেট, বংশাল, মিরপুর ১১, আরামবাগসহ বিভিন্ন এলাকা পানিতে থই থই করতে দেখা গিয়েছে।
তিন বছরে দুই সিটি কর্পোরেশন ঢাকা জলবদ্ধতা নিরসনে খরচ করে ফেলেছে অন্তত হাজার কোটি টাকা। প্রশ্ন উঠেছে কোটি কোটি টাকা খরচ করার পরও কেন এমন জলজট।
বিশ্লেষকদের মতে, নর্দমা খাল ও বক্স কালভার্ট পরিস্কারে বরাদ্দের টাকা সঠিক ব্যবহার হলে এমনটি হওয়ার কথা নয়।
গত পাঁচ দশকে ঢাকার অর্ধেকের বেশি পানির আধার হারিয়ে গেছে। এখন যে কয়টি খাল আর ড্রেন আছে তাও আবর্জনায় ভরা।
অথচ স্বাধীনতার পর ঢাকায় ৭৭ টি খাল ছিল সেটা এখন নেমে এসেছে ৪৪টিতে। তবে অস্তিত্ব আছে ২৪টির। তাও সরকারি বেসরকারি প্রভাবশালীরা খাল দখল করে আছে।
কোটা সংষ্কার আন্দোলন নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রধান শিরোনাম, ‘Govt may go for quota reforms’ অর্থাৎ, ‘সরকার কোটা সংস্কারে যেতে পারে’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থায় ‘যৌক্তিক সংস্কারের’ কথা ভাবছে সরকার। তবে সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে তারা কোনো উদ্যোগ নেবে না বা কোনো আশ্বাস দেবে না।
সুপ্রিম কোর্টে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পরে সংস্কার নিয়ে আলোচনার জন্য একটি কমিশন গঠন হতে পারে।
সরকারি চাকরিতে কোটার সঠিক শতাংশের বিষয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংস্থা এবং ক্ষমতাসীন দলের প্রতিনিধিরা ‘অনানুষ্ঠানিক আলোচনা’ করছেন।
এজেন্সি কর্মকর্তারা এবং আওয়ামী লীগ নেতারাও তাদের রাজপথের বিক্ষোভ থেকে উদ্ভূত জনদুর্ভোগকে সহনশীল এবং সচেতন হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন।
যদিও বেশ কিছু মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ নেতারা রাস্তা ও মহাসড়ক অবরোধ করার বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে সতর্কতা জারি করেছেন।
পুলিশকে সংযম দেখাতে এবং বিক্ষোভকারীদের প্রতি নম্র আচরণ করতে বলা হয়েছে যতক্ষণ না তারা ভাঙচুরের আশ্রয় নেয়।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, গত দু’দিন কিছুটা স্থিমিত থাকার পর রোববার থেকে আবারো সারা দেশেই ছড়িয়ে পড়ছে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন।
আন্দোলনকারীরা অবরোধের পরিবর্তে মিছিল করার কথা জানিয়েছে। তারা বঙ্গভবন ও ডিসি অফিস অভিমুখে মিছিল করবে এবং সারাদেশে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করবে।
কোটার যৌক্তিক সংস্কার করে সংসদে আইন পাসের লক্ষ্যে জরুরি অধিবেশন আহ্বান ও আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পুলিশ কর্তৃক অজ্ঞাতনামা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে বঙ্গভবন অভিমুখে গণপদযাত্রা ও রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচি পালন করবে বলে জানিয়েছে কোটাবিরোধী শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রত্যাশীরা।
এ সময় দেশের অন্যান্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা একই দাবিতে নিজ নিজ প্রশাসক কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা ও জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি দেবে বলে জানিয়েছেন তারা।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে সরকারি সম্পত্তি ক্ষতির অভিযোগে শাহবাগ থানায় মামলা হয়েছে।
এ ছাড়া, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনায় পুলিশ বাদি হয়ে একটি মামলা করেছে।
অপরদিকে শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে মামলার প্রেক্ষিতে গতকাল কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশে বর্তমানে এমপিওভুক্ত স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা প্রায় ৩৪ হাজার।
এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার জন্য ২০০৫ সাল থেকে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) কর্তৃক ‘শিক্ষক নিবন্ধন সনদ’ বাধ্যতামূলক করা হয়।
বতর্মানে এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন প্রায় চার লাখ শিক্ষক ও এক লাখ কর্মচারী, যাঁরা সরকারি বেতন-ভাতা পেয়ে থাকেন।
সম্প্রতি পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর (ডিআইএ) থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জাল সনদসংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন পাঠানো হয়। সেখানে এমন এক হাজার ১৫৬ জন শিক্ষকের জাল সনদের তথ্য দেওয়া হয়।
এর মধ্যে ৭৯৩ জন শিক্ষকের শিক্ষক নিবন্ধন সনদ, ২৯৬ জনের কম্পিউটার শিক্ষার সনদ এবং ৬৭ জনের বিএড, গ্রন্থাগার, সাচিবিকবিদ্যা ও অন্যান্য বিষয়ের সনদ জাল।
এর আগে ১৮ই মে শিক্ষা মন্ত্রণালয় জাল সনদধারী ৬৭৮ জন শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের চিঠি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরে পাঠায়।
সেই চিঠিতে শিক্ষকদের এমপিও বন্ধ করা ও বিভাগীয় ব্যবস্থার মাধ্যমে চাকরিচ্যুত করা, জাল সনদধারী শিক্ষকদের অবৈধভাবে গ্রহণ করা, বেতন-ভাতা সরকারি কোষাগারে ফেরত প্রদানের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চিহ্নিত শিক্ষকদের অবসর সুবিধা বাতিলের পাশাপাশি তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক ফৌজদারি মামলা করতে বলা হয়েছে।
দেশের আর্থিক সংকট প্রসঙ্গে নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘Govt identifies half a dozen risks to debt management’ অর্থাৎ, ‘ঋণ ব্যবস্থাপনায় অর্ধ ডজন ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে সরকার’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের ২০২৫ থেকে ২০২৭ অর্থ বছরের জন্য নতুন মধ্যমেয়াদী ঋণ কৌশলের বেশ কয়েকটি ঝুঁকি চিহ্নিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ যেখানে চাপের মধ্যে আছে সেখানে ঋণ গ্রহণের দায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে তারা জানিয়েছেন।
মুদ্রাস্ফীতি, বিনিময় হার, ব্যাংকিং এবং নন-ব্যাংকিং আর্থিক খাত, আনুষঙ্গিক দায়, রাজস্ব অবস্থান এবং বাহ্যিক কারণগুলো হল সামষ্টিক অর্থনৈতিক ঝুঁকি যা ঋণ ব্যবস্থাপনায় প্রভাব ফেলতে পারে।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মাসনুর বলেন, ঋণের যন্ত্রণা এড়াতে সরকারকে অবশ্যই বেশি রাজস্ব আয় করতে হবে।
মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ঋণ পরিশোধের জন্য সরকারের ঋণ নেওয়া বাড়ছে, যা তার মতে ভালো লক্ষণ নয়।
পাঁচ বছরে বৈদেশিক ঋণ ১০ শতাংশের বেশি বেড়ে যাওয়া বৈদেশিক ঋণ ব্যবস্থাপনাকে চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছে।
সরকারের বকেয়া বৈদেশিক ঋণ ইতিমধ্যেই ৬২৪ কোটি ডলার হয়েছে, যা ১৪ বছরে তিনগুণেরও বেশি বেড়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ঝিনাইদহ-৪ আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার ‘নিখোঁজ’ হওয়ার দুই মাস পূর্ণ হলো। তবে, এখন পর্যন্ত এই ঘটনার সুস্পষ্ট ও উল্লেখযোগ্য তেমন অগ্রগতি নেই।
দুই মাস পর এসে সামগ্রিক তদন্তও অনেকটা স্তিমিত হয়ে পড়েছে। সংসদ সচিবালয়কেও এখন পর্যন্ত ‘যথাযথ কর্তৃপক্ষ’ কিছু জানায়নি।
স্বর্ণের চোরাচালানের দ্বন্দ্বেই তিনি ‘খুন’ হয়েছেন বলে শুরু থেকেই আলোচনায় এলেও সময়ের ব্যবধানে সেই আলোচনাও এখন আড়ালে।
গ্রেফতারকৃতদের বয়ানের ভিত্তিতে ভারতের কলকাতায় উদ্ধারকৃত হাড়গোড়ের সঙ্গে এমপি আজীমের মেয়ের ডিএনএ টেস্ট এখনো করা হয়নি। তার মেয়েকে এখনো পাঠানো হয়নি কলকাতায়।
বাংলাদেশে সর্বশেষ গ্রেফতার করা দুই কিলার ফয়সাল ও মোস্তাফিজকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান খুনের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও এখন পর্যন্ত তার মরদেহ পাওয়া যায়নি। কলকাতার পুলিশও এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি।
এমপি আনোয়ারুল আজীম গত ১২ই মে চিকিৎসার জন্য ব্যক্তিগত সফরে ভারতের কলকাতায় যান। ১৭ই মে থেকে পরিবারের সঙ্গে তিনি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকেন।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশের বিদ্যমান গ্যাস সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় এলএনজি-নির্ভরতা এরই মধ্যে ৩০ শতাংশ ছাড়িয়েছে।
জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ ঘাটতি পূরণে প্রধানত এলএনজি আমদানির ওপরই নির্ভর করতে হচ্ছে পেট্রোবাংলাকে।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি পণ্যটির মূল্য অস্থিতিশীল হলে বা ডলার সংকটের মুখে আমদানি করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে যাচ্ছে সংস্থাটি।
উচ্চ মূল্য, টার্মিনাল বিকল বা বন্ধ হয়ে পড়া, পাইপলাইনে ত্রুটি অথবা দুর্যোগের সময় এলএনজি সরবরাহ বন্ধ হলে দেশে গ্যাসের বড় ধরনের সরবরাহ সংকট দেখা দিচ্ছে।
গত দুই-আড়াই বছরে বেশ কয়েকবার এমন বড় ধরনের সংকট মোকাবেলা করতে হয়েছে বাংলাদেশকে।
আবার যেকোনো কারণে সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় সংকট তৈরি হলে বিদ্যুৎ থেকে শুরু করে আবাসিক, সিএনজিচালিত পরিবহন ও শিল্প খাতে তৈরি হচ্ছে অচলাবস্থা।
এলএনজির সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটলে ভুগতে হচ্ছে দেশের সব খাতকেই।
মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম, ‘ভুল রিপোর্টে সর্বস্বান্ত মানুষ’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশের ডায়াগনস্টিক ব্যবস্থা খুবই দুর্বল। তাই রোগ নির্ণয় বাংলাদেশে এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে কোনো নীতিমালা মানা হচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে সরকারি কোনো তদারকি নেই।
ল্যাব টেকনিশিয়ান দিয়ে ক্লিনিকগুলো রিপোর্ট তৈরি করায়। রোগ সঠিকভাবে নির্ণয় না হওয়ায় দেশের অর্ধেক রোগী চিকিৎসার জন্য বিদেশে চলে যান বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
বিভিন্ন রোগের পরীক্ষার রিপোর্টে গরমিল থাকায় দেশের স্বাস্থ্যসেবার প্রতি মানুষের আস্থা কম বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
ভুল পরীক্ষা-নিরীক্ষার কারণে অনেক রোগী অকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। রোগী ও তার পরিবার শারীরিক, মানসিক ও আর্থিকভাবে চরম ক্ষতির মুখে পড়ছেন।
রোগ নির্ণয়ে রক্ত, প্রস্রাব, মলসহ এক্সরে প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলে প্রতিষ্ঠানের অশিক্ষিত ও অদক্ষ জনবল দিয়ে। এরপর নামকরা চিকিৎসকের ভুয়া স্বাক্ষর ও সিল ব্যবহার করে রিপোর্ট দিয়ে থাকে।
আর দেশের অধিকাংশ ব্যাংকের মালিকানা ক্ষমতাসীন দলের নেতা কিংবা ক্ষমতাসীন দল সমর্থিত ব্যবসায়ীদের হাতে।
যার ফলস্বরূপ ব্যাংকঋণও দেওয়া হচ্ছে রাজনৈতিক সুপারিশে। এতে প্রকৃত উদ্যোক্তারা ঋণ কম পাচ্ছেন।
যে কারণে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে বিতরণ করা ঋণের উল্লেখযোগ্য অংশই। আবার আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণে যে চারটি নিয়ন্ত্রক সংস্থা রয়েছে, সেগুলোরও স্বাধীনতা নেই।
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব মন্তব্য করেছে বিশ্বব্যাংক।
প্রতিবেদনটিতে বিশ্বব্যাংক বলেছে, দেশের ৬১ বাণিজ্যিক ব্যাংকের মধ্যে ৪৩টির নিয়ন্ত্রণ সরকারদলীয় রাজনীতিবিদ ও বড় ব্যবসায়ী গ্রুপের হাতে। এসব ব্যাংক মালিকদের কেউ কেউ বর্তমান বা সাবেক সংসদ সদস্য নতুবা শাসক দলের প্রভাবশালী নেতা।
তা ছাড়া বাংলাদেশের আর্থিক খাতের চার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), ইনস্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি অথরিটি (আইডিআরএ) ও মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটির (এমআরএ) কার্যত কোনো স্বাধীনতা নেই।
সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) এক পর্যবেক্ষণেও দেশের আর্থিক খাতের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ে একই ধরনের কথা বলা হয়েছে। আইএমএফ বলেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বায়ত্তশাসন নামেই, বাস্তবে এটি সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন একটি প্রতিষ্ঠান।