প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রমজানের আগেই বিদ্যুতের দাম বাড়ছে। সেইসাথে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের দামও বাড়ানো হয়েছে।
বিদ্যুতের দাম ইউনিট প্রতি সর্বনিম্ন ৩৪ পয়সা থেকে সর্বোচ্চ ৭০ পয়সা বাড়ার কথা জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
এই হিসাবে বিদ্যুতের দাম গড়ে ইউনিট প্রতি ৫২ পয়সা করে বাড়বে। শতকরা হিসাবে তা ছয় শতাংশের মতো।
বিদ্যুতের নতুন দাম মার্চ মাস থেকে কার্যকর হবে। মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে জ্বালানি তেলেও মূল্য সমন্বয়ের কথা জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।
বিশ্ব বাজারে জ্বালানি তেলের যে দাম তাতে দেশের বাজারে দাম আরও কমার কথা বলে জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।
তবে সরকারের তরফে বলা হচ্ছে ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় দেশের বাজারে তেলের দাম আরও বেশি হওয়ার কথা।
প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানির ভর্তুকি তুলে দিতে চায় সরকার। এ কারণে পর্যায়ক্রমে আগামী তিন বছর ধরে মূল্য সমন্বয় করা হবে।
বিদ্যুৎ খাত নিয়ে প্রথম আলোর প্রথম পাতার খবর, ‘ব্যয় তিন গুণ তবু কেনা হয় তেলভিত্তিক কেন্দ্রের বিদ্যুৎ’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, তেল ব্যবহার করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ব্যয় অন্য জ্বালানির তুলনায় তিন গুণের বেশি তবুও সারা বছরই তেল ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করছে সরকার।
বসে থাকছে গ্যাস ও কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার বড় একটি বড় অংশ।
পিডিবির কর্মকর্তারা বলছেন তিন ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ১০ শতাংশ কমালে বছরে সাশ্রয় হতে পারে অন্তত নয় হাজার কোটি টাকা।
বিদ্যুৎ খাতে বিপুল অঙ্কের অর্থ বকেয়া। বিদেশি প্রতিষ্ঠানের দেনাও শোধ করা যাচ্ছে না। তার মধ্যে আমদানির জন্য মার্কিন ডলারের সংকট রয়েছে।
ফলে গ্যাস ও কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পুরোদমে চালানো যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। এমন অবস্থায় বাধ্য হয়ে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালাতে হচ্ছে বলে তিনি জানান।
অবশ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন জ্বালানি তেল আমদানি করতে ডলার লাগে সেই ডলার দিয়ে গ্যাস ও কয়লা আমদানি করা যায়।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রোজার আগে বাজারে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে চলতি মাসের ৮ই ফেব্রুয়ারি চাল, চিনি, তেল ও খেজুরের শুল্ককর কমিয়েছে সরকার।
অথচ গত প্রায় তিন সপ্তাহেও এর সুফল নেই বাজারে। উল্টো বেড়েছে চিনি ও খেজুরের দাম।
আমদানিকারকরা বলছেন, ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে শুল্ক কমানোর সুফল তাঁরা পাচ্ছেন না। যে পরিমাণে শুল্ক কমানো হয়েছে, তা খুবই সামান্য। যার কারণে বাজারে এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে না।
ডলারের মূল্যবৃদ্ধি, ডলার সংকট এবং ঋণপত্র খোলা (এলসি) নিয়ে জটিলতার কারণে এবার পণ্যের আমদানি ব্যয় বেড়েছে বলে দাবি করছেন তারা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বা এনবিআর যে চার পণ্যের শুল্ক কমানোর ঘোষণা দিয়েছে, তার মধ্যে সবচেয়ে কম শুল্ক কমেছে চিনিতে।
চিনি আমদানিতে কেজিতে শুল্ক কমেছে ৬৮ পয়সার মতো। আর খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে।
তাতে সাধারণ মানের খেজুর আমদানি কেজিতে ১৬৪ থেকে কমে ১৩১ টাকা হয়েছে। অর্থাৎ কেজিতে দাম অন্তত ৩৩ টাকা কমার কথা।
সয়াবিন ও পাম তেলে কেজিতে সাত থেকে আট টাকা শুল্ককর কমেছে। চাল আমদানিতে কেজিতে শুল্ক কমেছে সাড়ে ২৩ টাকা।
ভোজ্য তেল সয়াবিন আমদানিতে শুল্ক কমানোর পর প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৭৩ টাকা থেকে কমিয়ে ১৬৩ টাকা করা হয়।
জাটকা নিধন নিয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘সবাইকে খুশি করেই জাটকা মারার মচ্ছব’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ১০ ইঞ্চির কম আকারের ইলিশের পোশাকি নাম জাটকা। এই অবয়বের ইলিশ আহরণ, পরিবহন ও বিক্রি পুরোপুরি নিষিদ্ধ, নিষেধাজ্ঞা ভাঙলে জেল জরিমানার বিধান আছে।
এরপরও সরকারি নিষেধাজ্ঞা মানছে না একটি চক্র। বরং নদীতে জাটকা আহরণস দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় সরবরাহ, পাইকারি বিক্রি এবং খুচরা বিক্রেতার মাধ্যমে ভোক্তার কাছে পৌঁছানো চলছে সর্বসমক্ষে।
সমকাল তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে, প্রশাসনের প্রতিটি ধাপে খুশি করে জাটকা ধরার যেন এই উৎসবেই চলছে মেঘনাসহ আশেপাশের নদীতে।
এর পেছনে রয়েছে ক্ষমতাসীন দলের স্থানীয় নেতাদের প্রশ্রয়ে প্রভাবশালী চক্র। এমন দুই নম্বরি ব্যবসায় তারা বড় লগ্নি করে তুলে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা
অপকৃতি দেখেও মুখে গোলক লাগানোর তালিকা আছে মৎস্য অধিদপ্তর ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাঠ কর্মকর্তারা।
অভিযোগ রয়েছে নিষেধাজ্ঞার সময় পুলিশের বিভিন্ন শাখায় মাসিক চাঁদা দিয়ে চলে জাটকা নিধন।
এরমধ্যে জাটকা নিধনবিরোধী অভিযান চললেও সেই খবর যেন বাতাসের আগেই মাঝনদীতে চলে যায়।
এই জাটকা নিধনের ফলে বড় সর্বনাশের মুখে পড়েছে ইলিশ।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের একদফা দাবিতে বিএনপি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রাজপথে আন্দোলন করলেও চূড়ান্ত সফলতা না আসায় এবং নেতা-কর্মীরা নানামুখী দমন-পীড়নে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দলে এক ধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে।
এই স্থবিরতা কাটাতে আসন্ন রমজান মাস ঘিরে সংগঠনকে চাঙ্গা করার উদ্যোগ নিচ্ছে দলটি।
প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে রমজানে কারামুক্ত নেতাকর্মীদের নিয়ে দলের দশ সাংগঠনিক বিভাগে ইফতার মাহফিল করার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
সংগঠনকে চাঙ্গা করতে নেতাকর্মীদের ব্যাপক উপস্থিতি ঘটিয়ে সমাবেশের আদলে এসব ইফতার মাহফিল করা হবে। যেখানে ঢাকা থেকে দলের সিনিয়র নেতারা অংশ নেবেন।
এ ছাড়া দল পুনর্গঠনের প্রক্রিয়াও শুরু হতে পারে এ মাসে। রমজানের পর ধীরে ধীরে মাঠের কর্মসূচিতে মনোযোগ দেবে বিএনপি।
সোমবার রাতে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির সর্বশেষ বৈঠকে রমজান ঘিরে সংগঠন চাঙ্গা করার বিষয়ে নানা আলোচনা হয়েছে।
বৈঠকে রমজানে কী কী কর্মসূচি নেয়া যায় তা নিয়ে নেতারা মত দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এছাড়া দ্রব্যমূল্য ইস্যুতে রমজানের ভেতরেও কর্মসূচি থাকতে পারে। বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বাড়ানো হলে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভ কিংবা বিক্ষোভ সমাবেশের মতো কর্মসূচি দেয়া হবে।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৫ শতাংশ হারে কর আদায়ে এনবিআরের দুই প্রজ্ঞাপন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেয়া রায় বাতিল করেছে আপিল বিভাগ।
রাষ্ট্রপক্ষের করা ৪৪টি আপিল নিস্পত্তি করে আপিল বিভাগ এই রায় ঘোষণা করে।
এতে হাইকোর্টের রায় ‘বাতিল’ হওয়ায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৫ শতাংশ হারে আয়কর আদায়ে এনবিআরের প্রজ্ঞাপন দুটি বৈধ ও বহাল থাকছে।
এর ফলে এখন থেকে সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে তাদের আয়ের ১৫ শতাংশ কর দিতেই হবে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
পিল বিভাগের বিষয়ে আলোচনা করতে মঙ্গলবার রাতেই জরুরি সভা করে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির (এপিইউবি)।
এপিইউবির অন্য এক নেতার বরাত দিয়ে সংবাদ জানিয়েছে, আপিল বিভাগের দেয়া রায়ে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে করের অর্থ না নেয়ার কথা বলা হয়েছে।
কিন্তু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব কোনো ‘আয়ের উৎস’ নেই। এ কারণে এই অর্থ কোন কৌশলে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে তা আদায় করা যায় সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই এপিইউবির জরুরি সভা আহ্বান করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, এখন থেকে ৪৫ বছর পূর্ণ হওয়ার আগে কেউ ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হতে পারবেন না।
এমডি নিযুক্তির দুই মাস আগে প্রয়োজনীয় নথিপত্রসহ নিয়োগ প্রস্তাব কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্ধারিত সময় ও স্থানে এমডি পদে মনোনীত ব্যক্তির সাক্ষাৎকার হবে।
ইনক্রিমেন্ট, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি সুবিধা, নববর্ষ ভাতা, ছুটি নগদায়নসহ অন্য কোনো আর্থিক সুবিধা ব্যাংক এমডিরা নিতে পারবেন না।
চিকিৎসাসহ যেকোনো প্রয়োজনে দেশের বাইরে যেতে হলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন নিতে হবে। এমন সব বিধান রেখে এমডি পদে নিয়োগের নীতিমালা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
নীতিমালায় দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর এমডি বা শীর্ষ নির্বাহী পদে নিয়োগ ও তার দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
দেশের অর্ধডজন ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহী বণিক বার্তাকে বলেছেন, এমডি নিয়োগে একটি পূর্ণাঙ্গ নীতিমালা থাকার বিষয়টি ইতিবাচক। কিন্তু নীতিমালায় এমন অনেক শর্ত দেয়া হয়েছে, যেগুলো আমলে নিলে ব্যাংকের জন্য এমডি খুঁজে পাওয়া যাবে না।
তবে প্রজ্ঞাপন প্রস্তুতের সঙ্গে সম্পৃক্ত বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, জারীকৃত প্রজ্ঞাপনটি বাস্তবায়ন করা গেলে এমডিদের চাকরিতে স্বচ্ছতা আসবে। একই সঙ্গে এমডিরাও চাকরির ক্ষেত্রে সুরক্ষা পাবেন।’
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বিদেশি বেসরকারি খাত থেকে তিনশ মিলিয়ন ডলার ঋণ পাওয়ার জন্য চুক্তি সই করেছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি) কর্তৃপক্ষ।
তবে ওই চুক্তি ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সই হয়নি। চুক্তি সই হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে, যেটি অন্যদের থেকে ঋণের ব্যবস্থা করে দেবে।
কোন দেশ, ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান থেকে এই অঙ্কের ঋণ আসবে-তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানাতে নারাজ ওই প্রতিষ্ঠানটি। তবুও ওই প্রতিষ্ঠানের বিপরীতে চট্টগ্রামের একটি ব্যাংকে ৫৬৫ কোটি টাকা ব্লক করেছে বিএসসি।
শিপিং করপোরেশনের ফিক্সড ডিপোজিট ভেঙে এই টাকা ব্লক করতে ‘ক্যাশ এসক্রো অ্যাকাউন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট’ নামক চুক্তিও করেছে।
বিদেশি ঋণ গ্রহণে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অনুমোদন ও প্রক্রিয়া অবলম্বন ছাড়াই এসব কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বিএসসি। আর এসব কার্যক্রম পরিচালনায় সম্মতি ও অনুমোদন দিয়েছে নৌপরিবহণ মন্ত্রণালয়।
যে প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিএসসি চুক্তি সই করেছে তা হলো-‘এআইএস মেরিন অ্যান্ড অফসোর পিটিআই লিমিটেড।’
জানা গেছে, এই প্রতিষ্ঠানটি কখনোই জাহাজ নির্মাণ করেনি এবং তাদের এ ধরনের কোনো অভিজ্ঞতাও নেই।
মালয়েশিয়ায় বহু বাংলাদেশির বন্দি পরিস্থিতি নিয়ে দ্য ডেইলি স্টারের প্রথম পাতার খবর, ‘150 duped Bangladeshis stranded in KL building’ অর্থাৎ ‘কুয়ালালামপেুরের ভবনে আটকা পড়েছেন ১৫০ জন প্রতারিত বাংলাদেশি’।
প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, কুয়ালালামপুরের একটি পরিত্যক্ত তিনতলা ভবনে বাংলাদেশের অন্তত দেড়শ নাগরিক আটকা পড়ে আছেন। যাদের কোন কাজ নেই।
এমন অবস্থায় শারীরিক ও মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন অনেকেই।
উন্নত জীবনের স্বপ্ন নিয়ে তারা লাখ লাখ টাকা খরচ করে মালয়েশিয়ায় গিয়েছিলেন।
দালালদের ফি ম্যানেজ করতে অনেকে নিজেদের কৃষি জমি বিক্রি করেছেন, কেউ কেউ উচ্চ সুদে ঋণও নিয়েছেন।
দালালরা তাদের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন নির্মাণ কাজের শ্রমিক হিসেবে কাজ দেবেন। যেখান থেকে মাসে আয় হবে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা।
কুয়ালালামপুরে অবতরণের পরপরই, যে নির্মাণ সংস্থার এজেন্টরা তাদের নিয়োগ করেছিল তারা তাদের পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করে।
এখন কোন কাজ ছাড়া, সুপেয় পানি, প্রয়োজনীয় খাবার ছাড়া মানবেতন জীবন যাপনের কথা জানান।
অবৈধ অভিবাসন নিয়ে কাজ করা কর্মকর্তাদের দাবি, মালয়েশিয়ায় অভিবাসী কর্মীদের পাঠানোর পুরো প্রক্রিয়াটি ত্রুটিপূর্ণ। উভয় প্রান্তে একটি বড় সিন্ডিকেট কাজ করছে, যার ফলে হাজার হাজার অভিবাসী শ্রমিক বছরের পর বছর ধরে প্রতারণা ও ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।