বিবিসি বাংলা লাইভ: চট্টগ্রামে সংঘর্ষ ও আইনজীবী নিহতের ঘটনায় আটক ২৭ জন, ইসকনের বিষয়ে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চান এক আইনজীবী

সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন শুনানির পর চট্টগ্রামের আদালত পাড়ায় গতকাল মঙ্গলবার যে সংঘর্ষ হয়েছিলো, তা নিয়ে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি)।

ওই রিপোর্টটি পরবর্তীতে ভয়েস অব আমেরিকা সহ আরও অনেক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়।

সেই রিপোর্টে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের দক্ষিণ বিভাগের ‘উপ-পুলিশ কমিশনার লিয়াকত আলী খান’ নামক একজনকে উদ্ধৃত করে লেখা হয়েছিলো, “মি. দাসের পক্ষের একজন মুসলিম আইনজীবী আদালতের বাইরে বিক্ষোভ চলাকালে নিহত হন।”

সিএমপি বলছে, “রয়টার্স বা কোনও সাংবাদিক এই বিষয়ে উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) লিয়াকত আলী খানের সাথে কথা বলেননি।”

“ঘটনার সময়ে তিনি আদালত প্রাঙ্গণসহ আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কাজে দায়িত্বরত ছিলেন। তারাও কাউকে কোনো বক্তব্য দেননি,” জানিয়েছে সিএমপি।

লিয়াকত নামে চট্টগ্রামে চারজন কন্সটেবল আছে, তারাও কাউকে কোন বক্তব্য দেননি বলে জানিয়েছে সিএমপি।

সিএমপি’র পরামর্শ, “কারও বক্তব্য গ্রহণ না করেই নিজেদের মনগড়া বক্তব্যকে দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তার বক্তব্য বলে চালিয়ে দেওয়া সাংবাদিকতার নীতিমালা পরিপন্থী।”

“ভবিষ্যতে রয়টার্সসহ সকল গণমাধ্যম এই ধরনের সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করবে বলে” আশাবাদ ব্যক্ত করে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ।

Source link

এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে ফেইসবুক পেজটি লাইক দিন এবং এই রকম আরো খবরের এলার্ট পেতে থাকুন

 আরো পড়তে পারেন:  

Loading...