Islami Bank to sell S Alam’s stake as part of recovery strategy— অর্থাৎ এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে টাকা আদায় করবে ইসলামী ব্যাংক। দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রধান শিরোনাম এটি।
এতে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ইসলামী ব্যাংকের যেসব শেয়ার বাংলাদেশ ব্যাংক জব্দ করেছিল, সেগুলো বিক্রি করে দেয়ার পরিকল্পনা করছে ইসলামী ব্যাংক। এই শেয়ারগুলোর বেশিরভাগই ছিল এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন। আর এস আলমের শেয়ার বিক্রি করে ১০,০০০ কোটি টাকা আদায় করা হবে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ এ তথ্য জানান।
পাচার করা টাকা পুনরুদ্ধার কৌশলের অংশ হিসেবে এস আলমের সব শেয়ার বিক্রি করা হবে— বলছিলেন তিনি।
বর্তমানে ইসলামী ব্যাংকের বিনিয়োগ ও আমানতের মধ্যে ২০ হাজার কোটি টাকার ব্যবধান রয়েছে। এসব শেয়ার বিক্রি এবং নতুন শেয়ার ইস্যু করে এই ঘাটতি কমানো হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর এ সময় জানান, ২০১৭ সালে দখলের পর ব্যাংকটির ঋণের ৮০ শতাংশ নিয়েছে এস আলম।
দল গঠনের প্রক্রিয়ায় ছাত্র আন্দোলনের নেতারা— মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম এটি। এতে বলা হয়েছে, ছাত্র আন্দোলনের নেতারা দল গঠন করছেন। ইতোমধ্যে এ নিয়ে তারা তৎপরতা শুরু করেছেন। এজন্য বিভিন্ন দলের নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগও করছেন ছাত্র নেতারা।
জাতীয় নাগরিক কমিটিতে থাকা নেতৃবৃন্দ এবং বাইরের বিভিন্ন দলের নেতা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠন হতে পারে দলটি। এতে সরাসরি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সম্পৃক্ততা থাকবে না। তবে কেউ কেউ নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় যুক্ত হবেন।
জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন জানিয়েছেন, জাতীয় নাগরিক কমিটি সিভিল সোসাইটির কাজগুলোই করবে। কিন্তু এখান থেকে একটা অংশ যারা রাজনীতিতে আগ্রহী তারা মিলে একটি রাজনৈতিক দল হতে পারে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কোনো রাজনৈতিক দলে রূপ দেয়া হবে না বলে আমরা একটি প্রতিশ্রুতি দিয়েছি। আমরা আমাদের সংগঠনকে সে রকমই রাখতে চাই। তবে কেউ যদি আলাদাভাবে নির্বাচন করতে চায় সেটি তারা করতে পারেন।
এদিকে, জাতীয় নাগরিক কমিটি সারাদেশে তাদের থানা কমিটি করছে। বলা হচ্ছে, অভ্যুত্থানে যারা কাজ করেছে তাদের সংঘবদ্ধ করতেই এ কমিটি।
জাতীয় নাগরিক কমিটির এক সদস্য জানিয়েছেন, তারা দল গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করছেন। খুব শিগগিরই নতুন এ রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে মানুষ জানবে।
ছাত্র আন্দোলনের আরেক নেতা ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম-ও সম্প্রতি টাঙ্গাইলে গিয়ে নতুন দল গঠনের তাগিদ দেন।
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে জুলাই-অগাস্টে চালানো গণহত্যা মামলায় ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। ধার্য তারিখে গ্রেফতারকৃত আসামি ও ওয়ারেন্টভুক্ত অন্য আসামিদের গ্রেফতার করে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেন।
যদিও চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম তদন্ত শেষ করতে আরও দুই মাস সময় চেয়েছিলেন। এছাড়া, শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের আদেশ প্রতিপালন করার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার ক্ষমতাচ্যূত আওয়ামী লীগ সরকারের ৯ মন্ত্রী, ২ উপদেষ্টাসহ ১৩ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। তখন ট্রাইব্যুনালে প্রথম মামলার একমাত্র আসামি শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের আদেশ প্রতিপালনের বিষয়টি জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে তাকে ধরতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে রেড নোটিশ জারি করার কথা বলেন চিফ প্রসিকিউটর। এছাড়া, ভারতের সাথে সম্পাদিত চুক্তির আওতায় তাকে ফেরত চাওয়া হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা যে বক্তব্য দিয়েছেন, তা উল্লেখ করেন।
এদিন আসামিপক্ষে আইনজীবীরা থাকলেও তাদের কাছে আবেদন না থাকায় শুনানি করতে পারেননি। আবেদনের প্রেক্ষিতে আদালত আইনজীবী ও পরিবারের সদস্যদের সাথে আসামিদের দেখা করার অনুমতি দেন।
তিনি বলেছেন, ”অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের নিচে হওয়া উচিত, এটা নিশ্চিত। আরো কমও হতে পারে। তবে জনগণ কী চায়, রাজনৈতিক দলগুলো কী চায়, সেটাই বড় বিষয়”।
রাজনৈতিক দলগুলো যদি বলে, সংস্কারের কথা ভুলে যাও, নির্বাচন দাও, তাহলে আমরা সেটাই করবো— বলছিলেন প্রধান উপদেষ্টা।
নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য ছাত্র আন্দোলনই হয়েছে। কেবল নির্বাচন দিলেই ‘নতুন বাংলাদেশ’ আসবে না বলে মত মুহাম্মদ ইউনূসের।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের আগ্রহের বিষয়েও প্রশ্ন আসে সাক্ষাৎকারটিতে।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘‘না, আমি রাজনীতিবিদ নই। আমি যা করছি তা উপভোগ করছি। আমার জীবন শেষ পর্যায়ে, এখন আমি নিজেকে বদলাতে চাচ্ছি না।’’
শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরানোর পরিকল্পনা আছে কি না জানতে চাইলে মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘‘হ্যাঁ, সেটার আইনি প্রক্রিয়া চলছে। অভিযুক্ত হলে অবশ্যই তাকে প্রত্যর্পণের জন্য বলা হবে’’।
নয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্পর্ক কেমন হবে জানতে চাইলে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘‘ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কখনো যোগাযোগ হয়নি, তাই ব্যক্তিগতভাবে তার সঙ্গে আমার কোনো সমস্যা নেই। আপনি যদি রিপাবলিকান পার্টির কথা বলেন, আমার বন্ধু আছে, ডেমোক্রেটিক পার্টিতেও আমার বন্ধু আছে’’।
তিন বিসিএস নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিল পিএসসি— ইত্তেফাকের প্রথম পাতার খবর এটি। ঢাকা থেকে আজ প্রকাশিত আরও অন্যান্য পত্রিকা এ সংক্রান্ত খবর ছেপেছে।
এতে বলা হয়েছে, ৪৪, ৪৫ ও ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)।
৪৪তম বিসিএসে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে একটি অংশ ইতোমধ্যে মৌখিক পরীক্ষা দিয়েছেন, তা বাতিল করা হয়েছে। পিএসসির নতুন কমিশনের অধীনে নয়া করে এই বিসিএসের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১১ হাজার ৭৩২ জন প্রার্থী সবার মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হবে পুনরায়।
৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার খাতা পুনরায় তৃতীয় পরীক্ষকের মাধ্যমে মূল্যায়ন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এছাড়া, ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল আবার দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিএসসি।
এসব বিসিএস পরীক্ষার স্বচ্ছ, ন্যায্য ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানায় পিএসসি।
সার্চ কমিটির প্রস্তুত করা সংক্ষিপ্ত নামের তালিকা আগামী বুধবার বা বৃহস্পতিবারের মধ্যেই রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেয়া হবে। এ সপ্তাহে যদি এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন না হয়, তাহলে আগামী সপ্তাহের শুরুতেই তা প্রকাশ করা হবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
ইসি পুনর্গঠনে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে জমা পড়ে আট শতাধিক নাম। সেখান থেকে ২৭৫ জনের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। একই ব্যক্তির নাম বিভিন্ন ব্যক্তি, রাজনৈতিক দল, সংগঠনের পক্ষ থেকে একাধিকবার আসায় নামের তালিকা আট শতাধিক হয়েছিল। পরে সেই তালিকা যাচাইবাছাই করে সংক্ষিপ্ত তালিকা সার্চ কমিটির কাছে জমা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
বলা হচ্ছে, ১০ জনের চূড়ান্ত তালিকা রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠানো হবে। সংক্ষিপ্ত তালিকায় যাদের নাম স্থান পাচ্ছে, তাদের রাজনৈতিক পরিচয়ের খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে।
এবারও কমিশনে সিইসি ও চারজন নির্বাচন কমিশনারসহ পাঁচজন থাকবে, নাকি সিইসিসহ তিনজনের নির্বাচন কমিশন পাচ্ছে দেশ— এ নিয়ে চলছে আলাপ-আলোচনা।
ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে হতাহতের ঘটনায় করা মামলায় যাদের সম্পৃক্ততা নেই, দ্রুত তদন্ত করে তাদের নাম বাদ দেয়ার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে হতাহতের ঘটনায় যেসব মামলা হচ্ছে, এর কোনো কোনোটিতে অভিযুক্ত নন এমন অনেককে আসামি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে মামলায় ‘ইচ্ছেমতো’ আসামি করা নিয়ে সমালোচনাও রয়েছে।
ঢালাও মামলার বিষয়ে সরকারের অবস্থানের কথা বলতে গিয়ে এ সময় উপ–প্রেস সচিব অপূর্ব জাহাঙ্গীর বলেন, মামলা দেওয়া একজনের অধিকার, তিনি মামলা দিতেই পারেন। কিন্তু যার বিরুদ্ধে কোনো প্রমাণ নেই, সেক্ষেত্রে বারবার বলা হচ্ছে তাদের যেন মামলা থেকে বাদ দেয়া হয়। সরকারের এই অবস্থান এখনও আছে।
দেশে ঢালাও মামলার প্রবণতা দেখা দিয়েছে উল্লেখ করে গত ১২ নভেম্বর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এটিকে বিব্রতকর বলেছিলেন। আইনগতভাবে এটি সামাল দেয়ার জন্য বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ঢাকার সরকারি তিতুমীর কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করার দাবিতে গতকাল মহাখালীতে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার্থীরা। অবরোধ চলাকালে নোয়াখালী থেকে ঢাকাগামী একটি ট্রেন মহাখালী অতিক্রম করার সময় শিক্ষার্থীরা ট্রেনটিকে থামতে সিগন্যাল দেন। কিন্তু ট্রেনটি না থামিয়ে চলতে থাকলে শিক্ষার্থীদের ছোড়া ইট ও পাথর ছোড়েন। তাতে ট্রেনের জানালার কাচ ভেঙে যায়।
এতে ভেতরে থাকা যাত্রীদের মধ্যে নারী-শিশুসহ অনেকেই গুরুতর জখম ও রক্তাক্ত হয়। পরে ঢাকার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল প্রায় পাঁচ ঘণ্টা বন্ধ থাকে। আন্দোলনের কারণে সড়কপথও বন্ধ থাকায় দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ মানুষ।
শিক্ষার্থীরা সোমবার রাতে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্লোজডাউন কর্মসূচি দেন। এর অংশ হিসেবে আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত মহাখালী রেলক্রসিং থেকে আমতলী পর্যন্ত অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
আজকের পত্রিকার প্রধান শিরোনাম— ওষুধের দামে রোগীর হাঁসফাঁস
প্রায় অর্ধশত জীবন রক্ষাকারী ওষুধের দাম গত সেপ্টেম্বর থেকে ১০ থেকে ৫০ শতাংশের বেশি বেড়েছে। দাম বাড়ার তালিকায় শীর্ষে আছে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, স্নায়বিক সমস্যা, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাসিডিটি ও ব্যথানাশক ওষুধ।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে ভোক্তাদের বিষয়টি গুরুত্ব দিচ্ছেন না, প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর চাহিদা অনুযায়ী দাম বৃদ্ধিতে অনুমোদন দিচ্ছে। নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা বলছেন, কিছু ওষুধের দাম বেড়েছে। যা কোনোক্রমেই ১০ শতাংশের বেশি নয়।
কিন্তু বাজারে উল্টো চিত্র দেখা গেছে। ওষুধের দোকানদার ও বিপণনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দুয়েকটি ওষুধ ছাড়া সব ওষুধের দামই বেড়েছে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ।
এখনও অন্তত ২০টি ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অর্ধশত ওষুধের দাম বাড়ার জন্য আবেদন দিয়ে রেখেছে। তবে এই মুহূর্তে আর দাম না বাড়ানোর নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
ওষুধের দাম বাড়ার বিষয়ে কয়েকটি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা সব কাঁচামাল বিদেশ থেকে আমদানির অজুহাত দেখিয়েছেন।
দেশে অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের যে তালিকায় ২১৯টি ওষুধ রয়েছে, এর মধ্যে ১১৭টি ওষুধের দাম ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর নির্ধারণ করে। বাকি অত্যাবশ্যকীয় এবং সব ধরনের ওষুধের ক্ষেত্রেই উৎপাদক প্রতিষ্ঠান যে দামে বাজারজাত করতে চায়, তাতে অনুমোদন দেয় অধিদপ্তর।