অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সওয়ার ফারুকীর বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে।
কোন রকম কাগজপত্র ছাড়াই বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি থেকে টাকা চাইতেন ফারুকী। এ রকম অনৈতিক আবদার মেটাতে মোটেও রাজি ছিলেন না প্রতিষ্ঠানটির মহাপরিচালক।
এ কারণেই সৈয়দ জামিল আহমেদ স্বেচ্ছায় শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালকের পদ ছাড়েন।
এ পটভূমিতে উপদেষ্টা ফারুকী দাবি করেছেন, মহাপরিচালকের অভিযোগ সত্য নয়।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সাত মাসের মাথায় এই প্রথম কোন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠল।
গেল শুক্রবার সন্ধ্যায় নাট্যোৎসবের সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতির বক্তব্যে সৈয়দ জামিল আহমেদ আচমকা পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে উপস্থিত সবাইকে চমকে দেন।
তিনি মঞ্চে থাকাকালে শিল্পকলার সচিব মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেনের কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন।
মহাপরিচালক তার বক্তব্যে সরাসরি সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর বিরুদ্ধে শিল্পকলা একাডেমিতে ‘অযাচিত হস্তক্ষেপের’ অভিযোগও তোলেন।
গ্যাস সংকটের কারণে দীর্ঘদিন ধরেই চাহিদামতো গ্যাস মিলছে না শিল্প-কারখানাগুলোতে।
দেশীয় গ্যাসের উৎপাদন কমে যাওয়ায় শিল্প-কারখানার পাশাপাশি সিএনজি স্টেশন, বিদ্যুৎকেন্দ্র, আবাসিক খাতসহ সব ক্ষেত্রে এখন গ্যাসের সংকট চলছে।
শিল্পের উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, গ্যাস সংকটের কারণে তাদের উৎপাদন ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমে যাওয়ায় উৎপাদন ব্যয় অনেক বেড়ে গেছে।
গত কয়েক মাসে কয়েক’শ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে।
রপ্তানি আয় কমেছে। বিনিয়োগ থমকে আছে। কর্মসংস্থান বাড়ছে না। শিল্প খাত না বাঁচলে অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি থেমে যাবে, তাই শিল্পের গ্যাস-বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে জোরালো উদ্যোগ নেওয়ার আহবান জানিয়েছেন তারা।
পেট্রোবাংলার তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে গ্যাসের চাহিদা রয়েছে প্রায় চার হাজার মিলিয়ন ঘনফুট। গতকাল শনিবার গ্যাস সরবরাহ করা হয় দুই হাজার ৬৯১ মিলিয়ন ঘনফুট।
এতে গতকাল ঘাটতি ছিল এক হাজার ৩০৯ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস।
এদিকে রমজান ও গ্রীষ্মে বিদ্যুতের বাড়তি চাহিদা পূরণে বিদ্যুৎকেন্দ্রে বাড়তি গ্যাস সরবরাহের পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার।
এতে আগামী দিনে শিল্পে গ্যাস সংকট আরো বাড়তে পারে বলে জানা গেছে।
এ সংবাদে সম্প্রতি রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে মোটর সাইকেলে চড়ে ডাকাতির সংবাদগুলো তুলে ধরা হয়েছে।
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক কালে যেসব অপরাধ সংঘটিত হয়েছে, এর বেশির ভাগ সংঘটনের সময়ে অপরাধীদের মোটর সাইকেল ব্যবহার করতে দেখা গেছে। কিশোর গ্যাং এবং ছোট – বড় অনেক অপরাধীর অপরাধ কার্যক্রমের অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে দুই চাকার বাহনটি।
শুধু বিভিন্ন অপরাধ সংঘটন নয়, সড়ক দুর্ঘটনায় হতাহতের ক্ষেত্রেও শীর্ষে রয়েছে বাহনটি।
মোটর সাইকেল ব্যবহার করে ঢাকা মহানগর কিংবা সারা দেশে কী পরিমাণ অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে, পুলিশের কাছ থেকে সে রকম কোনো তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া সম্ভব হয়নি।
তবে সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে মোটর সাইকেল ব্যবহারের ঘটনা প্রায়ই দেখা যায়।
এর কারণ হলো অপরাধ করার পর দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যেতেই অপরাধীরা এ ধরনের বাহন ব্যবহার করে।
যানজটপূর্ণ সড়ক বা সংকীর্ণ গলি দিয়ে এঁকেবেঁকে দ্রুত পালানোর সুযোগ থাকে বলেই অপরাধ সংঘটনের সময়ে মোটর সাইকেল ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে বলে মনে করছেন সড়ক পরিবহন বিশেষজ্ঞরাও।
এছাড়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিরও এখানে ভূমিকা রয়েছে বলে অভিমত তাদের।
এ সংবাদে নতুন রাজনৈতিক দলের কৌশল ও মতাদর্শ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
এক প্ল্যাটফরমে নানা মত, নানা পথের মানুষ। ডান, বাম, ধর্মীয় ও জাতিগত ভিন্নতার সঙ্গে আছে বিভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থা থেকে পড়ে আসা প্রতিনিধি। ন্যাশনাল সিটিজেনস পার্টি- এনসিপি গঠিত হয়েছে সব মানুষকে নিয়ে।
সবাইকে নিয়ে মধ্যপন্থি রাজনীতির যে চর্চার কথা বলছে এনসিপি সেটিই দলটির বড় চ্যালেঞ্জ।
দলের নেতা-কর্মীরা নাহিদকে ইমাম মানলে সেই দলের কেবলা কী – সেই প্রশ্নই এখন জনমনে।
ইতিমধ্যে বিএনপিসহ অনেকে নতুন দলের আদর্শ পরিষ্কার নয় বলে আওয়াজ তুলেছে। ভারত ও পাকিস্তানপন্থী রাজনীতির যে ইতি চাইছে এনসিপি তারাই বা কোন পন্থী – প্রশ্ন অনেকের।
তবে নতুন দলের নেতারা স্পষ্ট করেছেন এখন থেকে কেবল বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি হবে।
মধ্যপন্থীর এ দল সব মত, সব পথকে গুরুত্ব দেবে। যেটি করতে গেলে রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে বলেও মনে করছেন দলটির নেতারা।
দ্রুত গঠনতন্ত্র প্রণয়ন করে এ বিষয়গুলো পরিষ্কার করতে চায় এনসিপি।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, রোজাদারদের ইফতারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ খেজুরের দাম কম হওয়া নিয়ে এবার যে প্রত্যাশা ছিল, তা মুখ থুবড়ে পড়েছে।
আশা করা হচ্ছিল, আমদানি খরচ হ্রাস পাওয়া এবং গুটিকয়েক আমদানিকারকের সিন্ডিকেটের অবসান হওয়া এই দুই কারণে খেজুরের দাম কম থাকবে।
কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে, আমদানি বৃদ্ধি এবং সরকারের শুল্ক কমানো কোনোটারই সুবিধা পাচ্ছে না ভোক্তারা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, এখন বাজারে খেজুরের দাম গত বছরের তুলনায় বেশি।
সরকারি প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য বলছে, বর্তমানে গত বছরের তুলনায় গড়ে খেজুরের দাম ১০ শতাংশ বেশি রয়েছে।
এ সংবাদে ঢাকার বিচারিক আদালতের বিভিন্ন অনিয়ম-দুর্নীতির কথা তুলে ধরা হয়েছে।
সংবাদটিতে বলা হয়েছে, ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের গারদখানায় নিয়মবহির্ভূতভাবে ঘুসের বিনিময়ে আসামিকে বিভিন্ন ধরনের সেবা দিচ্ছে একটি সিন্ডিকেট।
এর নেপথ্যে রয়েছে দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশের সংশ্লিষ্ট সদস্যরা। তাদের এই অপকর্ম তিন ধাপে সম্পন্ন করা হয়। পুরো প্রক্রিয়ায় সার্বক্ষণিক সহযোগিতা করছে বেশ কয়েকজন দালাল।
এতে অবৈধভাবে প্রতিদিন আয় হচ্ছে কমপক্ষে ৩০ হাজার টাকা। পুরো ঘটনাটি আদালতপাড়ায় এক রকম ‘ওপেন সিক্রেট’। যা বছরের পর বছর ধরে চলছে।
কিন্তু সবকিছু জানার পরও নির্বিকার কর্তৃপক্ষ। এমনকি অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর বিভিন্ন দপ্তরের অনিয়ম ও দুর্নীতি এই মুহূর্তে অনেকাংশে হ্রাস পেলেও গারদখানার এই অনিয়ম অব্যাহত আছে নির্বিঘ্নে।
প্রসঙ্গত, বিদ্যমান বিধান অনুযায়ী, গারদখানায় থাকা আসামিদের স্বজনদের সঙ্গে যদি কোনো আত্মীয়স্বজন দেখা করতে চায় তাহলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিয়ে দেখা করতে পারবে।
সেক্ষেত্রে আইনজীবীর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আদালত অনুমতি দিলেই স্বজনদের সঙ্গে দেখা করবেন স্বজনরা।
কিন্তু এই পদ্ধতিকে অনেক ঝক্কি-ঝামেলার মনে করে আসামিপক্ষের স্বজনরা। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে বিচারপ্রার্থীদের অসহায় বানিয়ে প্রতিদিন মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই সিন্ডিকেট।
সদ্য আত্মপ্রকাশ হওয়া তরুণদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কমিটির আকার আরও বাড়বে। দল ঘোষণার পর আপাতত তৃণমূলে দলকে শক্তিশালী করার দিকে মনোযোগী হবে দলটি।
এর আগে ঘোষিত জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটিগুলো থেকে নেতা-কর্মীদের দলে কীভাবে যুক্ত করা হবে, সেই কৌশল শিগগিরই আলোচনা করে ঠিক করবে নতুন দল।
পাশাপাশি বক্তব্য-বিবৃতিসহ নিজেদের কর্মকাণ্ডের ক্ষেত্রে আগের চেয়ে আরও সচেতন হবেন দলটির নেতারা।
গত শুক্রবার রাজধানীর মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে এনসিপির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশের পর গতকাল শনিবার দলটির শীর্ষস্থানীয় চার নেতার সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণা পাওয়া গেছে বলে সংবাদটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
তারা জানিয়েছেন, দল ঘোষণার পরও জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কার্যক্রম চলমান থাকবে।
শিগগিরই এই দুই প্ল্যাটফর্মের কমিটি পুনর্গঠন করা হবে। তাদের সঙ্গে দলের কোনো সাংগঠনিক সম্পর্ক থাকবে না, দলের কার্যালয়ও হবে আলাদা।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের নির্বিচারে ঋণ গ্রহণের ফলে বাজেটের সুদব্যয় আকাশচুম্বী রূপ নিতে শুরু করেছে।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে যেখানে মোট ব্যয়ের ৩৩ শতাংশ সুদে খরচ ছিল সেখানে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে সেটি ৪২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের বাজেট বাস্তবায়ন প্রতিবেদন সূতে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন অনুসারে চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে এক লাথ ৭০ হাজার ৪৫৩ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে বাজেটের রাজস্ব খাতে।
আগের অর্থবছরের একই সময়ে রাজস্ব বাজেট থেকে ব্যয় করা হয় এক লাখ ২৪ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা।
আগের বছর প্রথম পাঁচ মাসে যেখানে মোট বাজেট বরাদ্দের ২৬ দশমিক দুই শতাংশ ব্যয় হয়েছিল সেখানে চলতি অর্থবছরের একই সময়ে ব্যয় মোট বরাদ্দের ৩৩ দশমিক ছয় শতাংশ।
‘NCP: Nothing against religious values will have a place in our politics‘ ঢাকা ট্রিবিউনের এই শিরোনামের অর্থ ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে কোন কিছু এনসিপির রাজনীতিতে স্থান হবে না।
জাতীয় নাগরিক পার্টির নবনিযুক্ত উত্তরের প্রধান সংগঠক সারজিস আলম এবং দক্ষিণের প্রধান সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন তাদের রাজনীতি কখনই ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে যাবে না।
শনিবার একই রকম ফেসবুক পোস্টে এই দুই নেতা লিখেছেন: “আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই যে ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে কোনও কিছুরই আমার বা আমাদের রাজনীতিতে স্থান হবে না। যা ঘটেছে তা একটি অনিচ্ছাকৃত ভুল।
আমরা নিখুঁত নই। যদি আমরা কোনও ভুল করি, আমরা আশা করি আমাদের ভাইয়েরা তা দেখিয়ে দেবেন এবং আমরা তা সংশোধন করবো ‘যদি’ ‘কিন্তু’ বা ‘অথবা’ ছাড়াই।”
দুই নেতা তাদের ধর্মীয় পরিচয় পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, “রাজনীতির আগেও আমার পরিচয় আমি একজন মুসলিম। আমি এই পরিচয় ধারণ করি এবং সবসময় রাখব। আমি কখনও এমন রাজনীতিতে জড়িত হব না যা আমার বিশ্বাস বা আমার দেশের অন্যদের বিশ্বাসে আঘাত করে।”
এ ধরনের পোস্টের মূল কারণ নিয়ে ইতোমধ্যেই জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়েছে।
যদিও কোনও নেতাই স্পষ্টভাবে প্রেক্ষাপট বা কারণ উল্লেখ করেননি। তবে তাদের বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ার অভিযোগের জবাবে ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অনলাইনে প্রচারিত এত প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, সদ্য ঘোষিত জাতীয় নাগরিক পার্টির একজন যুগ্ম সদস্য সচিবের সমকামী এবং ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায়ের সাথে সম্পর্ক রয়েছে।
‘Local polls not feasible by Dec‘ দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রথম পাতার এ শিরোনামের অর্থ ডিসেম্বরের মধ্যে স্থানীয় নির্বাচন করা সম্ভব নয়।
দীর্ঘ প্রক্রিয়া এবং লজিস্টিকের কারণে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তারা।
এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এসেছে কোন নির্বাচন আগে অনুষ্ঠিত হওয়া উচিত তা নিয়ে মতবিরোধে রয়েছে যখন প্রধান রাজনৈতিক দলগুলো।
নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা, নতুন ভোটার নিবন্ধন করা এবং মৃত ব্যক্তিদের নাম বাদ দেওয়ার কাজ জুনের আগে শেষ হবে না বলে মনে করছে তারা।
বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশনার আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেছেন, সিটি কর্পোরেশন, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা এবং ইউনিয়ন পরিষদের মতো স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানগুলোর নির্বাচন করতে প্রায় দেড় বছর সময় লাগে।
এর অর্থ দাঁড়ায়, নির্বাচন কমিশন যদি এখনই স্থানীয় নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরুও করে, তাহলে ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন করার জন্য পর্যাপ্ত সময় থাকবে না।