জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি যেভাবে নেওয়া হচ্ছে, তাতে নতুনত্বের কিছু নেই বলে এ সংবাদে বলা হয়েছে।
শেষ তিন সংসদ নির্বাচন বিতর্কিত হওয়ার পেছনে যারা ‘বড় অনুঘটক’ হিসেবে কাজ করেছে, সেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আর মাঠ প্রশাসনের ব্যাপারে এখনও নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নেই কোনো পরিকল্পনা।
এসব বিষয়ে তারা বরাবরের মতো সরকারের দিকেই তাকিয়ে আছে।
ডিসেম্বর কিংবা আগামী জুন – এ দুই সময়সীমা সামনে রেখে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি।
এ লক্ষ্যে সাংবিধানিক এই প্রতিষ্ঠান পুরোনো ধারা মেনে ভোটার তালিকা হালনাগাদ, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন এবং সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণের মতো বিষয়ে বেশি জোর দিচ্ছে।
ইসির নির্বাচন সংশ্লিষ্ট শাখার কর্মকর্তারা বলছেন, ৯০ দিনের প্রস্তুতিতে যে কোনো নির্বাচন আয়োজন ইসির পক্ষে সম্ভব। যে কারণে জনপ্রতিনিধিদের কোনো পদ শূন্য হলে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের বিধান রয়েছে।
এমনকি সংবিধানে সীমানা নির্ধারণ এবং ভোটার তালিকা প্রস্তুতির নির্দেশনা থাকলেও ইসির হাতে সর্বশেষ যে তালিকা থাকবে, তা দিয়েই নির্বাচন আয়োজনের কথা বলা আছে।
তবে প্রশ্ন হলো নির্বাচনের মান নিয়ে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় অভিযোগ ছিল প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচন করা।
এখন এক দলের বদলে আরেক দল নির্বাচনকে প্রভাবিত করার সুযোগ পেলে তাকে পরিবর্তন বলা যায় না।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, রোজা ঘিরে রেকর্ড নিত্য পণ্য আমদানি হয়েছে।
এ সময়ের বাড়তি চাহিদা মেটাতে এরই মধ্যে ছোলা, খেজুর, ডাল, পেঁয়াজ, রসুন, চিনি, ভোজ্যতেলসহ বিভিন্ন পণ্যের বিপুল মজুদ নিশ্চিত করেছেন ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা।
ফলে রোজায় অতি মুনাফালোভী চক্র যেভাবে পণ্যের দাম বাড়িয়ে ভোক্তার পকেট কাটে, এবার এ আশঙ্কা নেই। বরং দাম আরো কমতে পারে। তথ্য-উপাত্ত এবং ব্যবসায়ী ও আমদানিকারকরা এমন আভাসই দিচ্ছেন।
তবে পর্যাপ্ত আমদানির মধ্যেও চোখ রাঙাচ্ছে বোতলজাত সয়াবিন তেল। বাজারে এ পণ্যটির সংকট এখনো কাটেনি।
হাতেগোনা দু-একটি দোকানে বোতলজাত তেল পাওয়া গেলেও সরকার নির্ধারিত দরের চেয়ে বেশি রাখা হচ্ছে। বোতলজাত সয়াবিন তেল সংকটে দাম বাড়িয়ে বিক্রি করা হচ্ছে খোলা সয়াবিন তেলও।
ভোজ্যতেলের সরবরাহ সংকটের কারণে ভোক্তাদের মাঝে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। এই সংকট চলতে থাকলে রোজায় এটি ভোক্তাদের বাড়তি উদ্বেগের কারণ হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর মানুষের মধ্যে বড় ধরনের আশা জেগেছিল আর দখল-চাঁদাবাজি হবে না। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
কিন্তু সরকারের দায়িত্ব নেয়ার ছয় মাসেও মানুষের সেই আশা খুব একটা পূরণ হয়নি। বরং নতুন করে দখল-চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ কোনো কোনো এলাকার মানুষ।
চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই বেড়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা দৃশ্যমান নয়।
মানুষ মনে করছে, সরকারের জন্য শুরুতে পরিস্থিতি সামাল দেয়া কঠিন ছিল। কিন্তু ছয় মাস পর সব কিছু তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকার কথা।
কিন্তু অবস্থা খুব একটা বদলায়নি। নতুন করে অপরাধীরা মাঠে নেমেছে। তাদের ভয় দেখানোর জন্য বা আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের উদ্যোগ কার্যকর হচ্ছে না।
ঘোষণা দিয়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট নিয়েও সন্দিহান অনেকে।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষায় সারা দেশ জুড়ে চলমান যৌথ বাহিনীর বিশেষ অভিযান ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ এর মধ্যেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ঘটছে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড।
এমনকি নতুন করে মাথাচাড়া দিচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত চরমপন্থী দলের সদস্যরাও। সব মিলিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির দিনে দিনে অবনতি হচ্ছে।
এ নিয়ে দফায় দফায় পুলিশের শীর্ষ কর্মকর্তারা বৈঠক করছেন। কিন্তু নানা কৌশল খাটিয়েও পরিস্থিতির উন্নতি করতে পারছে না।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে বাহিনীটির সব ইউনিট প্রধান রেঞ্জ ডিআইজি ও পুলিশ সুপারদের কাছে বিশেষ বার্তা পাঠিয়েও সুফল মিলছে না।
এমন পরিস্থিতিতে যেসব এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হবে, সেখানকার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার পাশাপাশি শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।
এ সংবাদে বলা হয়েছে, সরকার ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
এ বিষয়ে গতকাল রোববার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে পরিপত্র জারি করা হয়েছে।
পরিপত্রে বলা হয়, সরকার প্রতিবছর ২৫ শে ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
তবে এই দিবসে সরকারি ছুটি থাকবে না এবং এটিকে গ শ্রেণিভূক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভূক্তির ঘোষণা দেয়া হয়েছে।
একইসাথে পরিপত্রে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে যথাযথভাবে পালনের জন্য সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থাকে অনুরোধ জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ শে ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন।
এই দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
দেশের ব্যাংকগুলো থেকে গত দেড় দশকে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে যেসব ঋণ বিতরণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই এখন আর ফেরত আসছে না।
এর প্রভাবে সরকারি-বেসরকারি প্রায় সব ব্যাংকেরই খেলাপি ঋণ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে।
গত ডিসেম্বরেই ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে।
অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হিসেবে স্বীকৃত খাতটির ৩০ শতাংশেরও বেশি ঋণ এরই মধ্যে খেলাপির খাতায় উঠে গেছে বলে এ সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তারা জানান, দেশের ব্যাংকগুলোয় এখন ২০২৪ সালের আর্থিক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিরীক্ষা দলও ব্যাংকগুলো পরিদর্শন করছে।
এখন পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে খেলাপি ঋণের যে তথ্য পাওয়া গেছে, সেটি পাঁচ লাখ কোটি টাকারও বেশি।
তবে বেসরকারি খাতের যে ১২টি ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দেয়া হয়েছে, সেগুলোয় এখন আন্তর্জাতিক নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান দিয়েও অডিট করা হচ্ছে।
সেসব অডিট শেষ হলে খেলাপি ঋণের হার ৩৫ শতাংশও ছাড়িয়ে যেতে পারে।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়কদের উদ্যোগে নতুন যে ছাত্র সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ঘটতে যাচ্ছে, তার সম্ভাব্য নাম ‘বিপ্লবী ছাত্রশক্তি’।
এ সংগঠনের নেতৃত্বে থাকছেন কার্যক্রম স্থগিত হওয়া ‘গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তি’র সাবেক নেতারা।
তাদের পাশাপাশি এ সংগঠনের সঙ্গে আরও যুক্ত হচ্ছেন ছাত্র – জনতার আন্দোলনের সময় ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগী এবং আওয়ামী লীগের শাসনামলে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে বাধ্য হয়ে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা।
এ ছাড়া কোনো না কোনোভাবে ইসলামী ছাত্র শিবিরের সঙ্গে যুক্ততা ছিল, এমন শিক্ষার্থীদের কেউ কেউ নতুন সংগঠনে থাকছেন।
তবে শিবিরের পদধারী কোনো নেতা এই সংগঠনে যুক্ত হচ্ছেন না। ছাত্র সংগঠনটির চারজন উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা বলে এসব বিষয় জানা গেছে বলে এ সংবাদে উল্লেখ করা হয়েছে।
সাবেক সমন্বয়কদের উদ্যোগে আত্মপ্রকাশ করতে যাওয়া নতুন ছাত্র সংগঠনের উদ্যোক্তাদের মধ্যে চারজন জানান, আওয়ামী লীগের আমলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলো ছিল ছাত্রলীগের একক নিয়ন্ত্রণে।
হলে ওঠা থেকে আসন পাওয়া সবই নির্ভর করত ছাত্রলীগের নেতাদের ইচ্ছার ওপর। হলে থাকতে হলে ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া ছিল বাধ্যতামূলক।
এ পরিস্থিতিতে অনেক শিক্ষার্থী বাধ্য হয়ে মিছিল – সমাবেশসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন।
ওই শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা অতীতে কোনো ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত ছিলেন না, তারা চাইলে নতুন সংগঠনে সম্পৃক্ত হতে পারেন।
সংবাদটিতে বলা হয়েছে, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতে রীতিমতো ‘লুটপাটের মহোৎসব’ হয়েছে। একসঙ্গে এত ব্যাংক লুট বিশ্বের কোথাও হয়নি।
নজিরবিহীনভাবে পাচার হয়েছে এসব টাকার সিংহভাগ। আশঙ্কাজনভাবে বেড়েছে খেলাপি ঋণ।
এতে অতি মাত্রায় দুর্বল হয়ে পড়েছে গোটা ব্যাংক খাত। এরপর থেকেই দেশের সার্বিক অর্থনীতিতে শুরু হয় ‘রক্তক্ষরণ’।
এসব নীতিবহির্ভূত কর্মকাণ্ডে সহায়তা করেছেন ব্যাংক ও অর্থনীতি সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক তিন গভর্নর-ড. আতিউর রহমান, ফজলে কবির ও আব্দুর রউফ তালুকদার।
তাদের নীতিগত ও প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় ব্যাংক দখল, লুট, বড় বড় জালিয়াতির ঘটনা ঘটে।
আলোচিত রিজার্ভ চুরিসহ অর্থনীতি ও ব্যাংক খাতে লুটপাটের প্রথম সুযোগ করে দিয়েছেন ড. আতিউর রহমান। তিনি সরকারের পতনের আগেই দেশত্যাগ করেন।
ফজলে কবিরের আমলে আতিউরের প্রণীত নীতির মাধ্যমে অপকর্মের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। শুরু হয় ব্যাংক দখল।
আর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে অর্থনীতি ও ব্যাংকে নজিরবিহীন লুটপাট ও টাকা পাচারের ঘটনা ঘটে। এমনকি তিনি নিজেই উদ্যোগী হয়ে ব্যাংক দখলে সহায়তা করেন।
‘Growing unease in the city amid crime spree‘ দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকার প্রথম পাতার শিরোনামের অর্থ অপরাধপ্রবণ শহরে অস্থিরতা বাড়ছে।
রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে অল্প সময়ের মধ্যেই একাধিক ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটায় গতকাল রাতে আতঙ্কে কাটিয়েছে ঢাকাবাসী।
গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, অপরাধের ধারাবাহিকতার কারণে মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
গতকাল রোববার দুর্বৃত্তরা বন্দুক এবং ছুরি নিয়ে মানুষের ওপর আক্রমণ করছে এমন ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে মানুষ।
পরে রোববার দিবাগত রাত একটার দিকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নিষ্ক্রিয়তা এবং অপরাধ দমনে ব্যর্থতার জন্য অবিলম্বে পদত্যাগের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েকশ মানুষ বিক্ষোভ করেন।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ভোর তিনটায় তাড়াহুড়ো করে ডাকা এক সংবাদ সম্মেলনে আইনশৃঙ্খলার অবনতির জন্য আওয়ামী লীগের সহযোগীদের দায়ী করেন।
‘Patients suffer as govt medical college interns go on strike‘ নিউ এইজ পত্রিকার শিরোনামের অর্থ সরকারি মেডিকেল কলেজের ইন্টার্নদের ধর্মঘটে বিপাকে রোগীরা।
দাবি আদায়ের জন্য রোববার অন্তত ছয়টি সরকারি মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন চিকিৎসকরা কর্মবিরতি পালন করেছেন।
এর মধ্যে একটি দাবি কেবলমাত্র ব্যাচেলর অফ মেডিসিন, ব্যাচেলর অফ সার্জারি ডিগ্রিধারী এবং ব্যাচেলর অফ ডেন্টাল সার্জারি ডিগ্রিধারী ব্যক্তিদেরই ‘ডাক্তার’ পদবি ব্যবহার করার অনুমতি দেওয়া উচিত।
ইন্টার্ন ডক্টরস কাউন্সিলের ডাকা ধর্মঘটের ফলে রোগীদের চিকিৎসায় মারাত্মক ব্যাঘাত ঘটে।
ডক্টরস মুভমেন্ট ফর জাস্টিসের সভাপতি জাবির হোসেন বলেন, “চট্টগ্রাম, রংপুর, রাজশাহী, সিলেট, খুলনা এবং ময়মনসিংহের ছয়টি সরকারি মেডিকেল কলেজের ইন্টার্ন ডাক্তাররা কর্মবিরতি পালন করেছেন, অন্যদিকে বাকি সরকারি মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকরা একাডেমিক কার্যক্রম বর্জন করেছেন”।
তিনি বলেন, “মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্টস ট্রেনিং স্কুলের শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট শেষ করার পর এই কোর্সে ভর্তি হয় এবং ম্যাটস কোর্স শেষ করার পর মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হয়। তারা কীভাবে ডাক্তার হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য হাইকোর্টে রিট পিটিশন দায়ের করতে পারে এবং কীভাবে শুনানি ৯০ বার বিলম্বিত হয়েছে?”
২৫ শে ফেব্রুয়ারি রিটের শুনানির নির্ধারিত তারিখ, সকাল দশটায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার থেকে হাইকোর্ট পর্যন্ত লংমার্চের ঘোষণাও দেয়া হয়েছে।